Monday, 10 December 2012

আত্মাভিমানী গল্পকার নীলু দাসকে যেভাবে জানলাম

নীলু দাস যিনি ষাট দশকের গল্পকার নীলু দাস হিসেবেই পরিচিত নীলু দাসকে আমি খুব কাছ থেকে দেখেছি, জেনেছি, ও অভিভূত হয়েছি তাঁর সাধারণ জীবন যাপন এবং দর্শনে কিন্তু গল্পকার নীলু দাসকে আমি এখনও পুরোপুরি জানতে পারিনি এই যে জানতে না পারা এটা আমার অপারগতা ও মূর্খতা
সেই যেদিন প্রথম নীলু দাসের হারগল্পটি পড়ি, সেদিন থেকেই নীলু দাসের গল্পের প্রেমে পড়ি তখন কি জানতাম, আমার জন্মদাতা পিতা নীলু দাসই এই গল্পের লেখক সত্যি তখন জানা ছিলনা, নিশ্চুপ এই মানুষটির ভেতরের এতসব গুণাবলী সেদিন থেকেই গল্পকার নীলু দাসকে জানার এক অদম্য বাসনা আমাকে পেয়ে বসে কিন্তু নীলু দাস ততোদিনে প্রায় সাহিত্য চর্চাই

Friday, 7 December 2012

৮ ডিসেম্বর নেত্রকোণা উদীচী ট্র্যাজিডি দিবসে শ্রদ্ধাঞ্জলি

আবুল কাইয়ুম আহম্মদ, নেত্রকোণার আলো : জীবন যেখানে ক্ষণস্থায়ী, মৃত্যশোক সেখানে আরো বেশী ক্ষণস্থায়ীতাছাড়া সময়ের ব্যবধানে মানুষকে অনেক কিছুই ভুলতে হয়আমরা হয়তো শহীদ খাজা হায়দার হোসেন এবং শেলীকে ভুলে যেতে পারি? কিন্তু যে পরিবার তাঁর স্বামী, তার কন্যা-পুত্র-ভাইকে হারিয়েছে তাঁদের শোক কি হৃদয় থেকে মুছে গেছে? না যায়নিকখনো যাবে নাকোনদিন

শিকলে বেঁধে রাখা হয় এনামুলকে

শফিকুল আলম শাহীন,পূর্বধলা (নেত্রকোনা) : গত তিন বছর আগেও যে শিশুটি ছিল দূরন্ত দূর্বারমা-বাবার স্নেহের বাধঁনসেই এনামূল (১০) নামের  শিশুটির দূরন্তপনা আজ শিকলে বাধাঁছাড়া পেলেই হারিয়ে যায়প্রতিবেশিদের জিনিসপত্র নিয়ে আসেবিদ্যালয়গামী সমবয়সী শিশুদের বইপত্র ছিড়ে ফেলেমানুষকে অযথা গালমন্ধ করে এ নিয়ে প্রতিবেশিদের নানান কথা শুনতে হয় তার মা-বাবারতাই গত তিন বছর ধরে শিকল দিয়ে বেঁধে রেখেছেন তাকে